অভিযোগ সূত্রে জানা যায় কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার ধুসুন্ডু গ্রামে ওই ছাত্রীর বাড়ি। সংসারে অনেক অভাব অনাটায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়ি কুমারখালী থানাধীন এলঙ্গী ক্লিক মোরপাড়া এলাকায় মৃত আব্দুর বাড়ির ছেলে মোঃ সেলিম রাজার বাড়িতে থেকে অনেক দুঃখে কষ্টের মধ্যেই কুমারখালী সরকারি পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণীতে পড়াশোনা করত (ছদ্দনাম) ১৪ এমত অবস্থায়।
এলাকার প্রভাবশালী ও ধষর্ক এলঙ্গী ক্লিক মোর পাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলতাফ হোসেনের ছেলে মোঃ লিটন হোসেন (৩২) ও একই গ্রামের মোঃ আনছার আলীর ছেলে মোঃ মিজাই (২৭) নামে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। ওই ছাত্রী স্কুলের যাতায়াতের সময় দীর্ঘদিন ধরে অনেক কলাকৌশলে তাদের মধ্যে একটা প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। আর করোনা ভাইরাসের কারনে স্কুল বন্ধ হয়ে গেলে তাদের দেখা সাক্ষাত আর হয় না।
এমতাবস্থায় গত ০২/৪/২০ ইং তারিখে দুলাভাই সেলিম রাজা স্থানীয় সাংবাদিকদের তিনি বলেন। আমার মোবাইলে আনুমানিক সন্ধ্যা সাতটার দিকে লিটন ফোন দিয়ে ওই ছাত্রীকে বাড়ির পূর্ব দক্ষিণ পাশে চাঁদ আলীর কলা ও আম বাগানের মধ্যে দেখা করতে বলে, নাবালিকা মেয়ের সরল বিশ্বাসে তার সাথে দেখা করতে গেলে।
বিয়ে করার আশ্বাস দিয়ে লিটন তার লজ্জাস্থানে হাত দায় এবং তার কুপ্রস্তাবে রাজী না হলে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ ও বিষ খাওয়াইয়া মেরে ফেলার চেষ্টা করেন লিটন ও মিজাই। ঘটনাস্থলে মেয়েটা চিৎকার দিলে দোষীরা পালিয়ে যায়। আমরা ও আশপাশের সবাই মুমূর্ষ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে দ্রত কুমারখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাই। বিষ তোলা হয়। মেয়েটি এখন তার সতীত্বর বিচার ও জীবন যুদ্ধে হাসপাতালের বেডে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে।
এ বিষয়ে কুমারখালী থানা প্রথমত মামলা নিতে রাজি না হলে পরে ০৫/০৪/২০ ইং তারিখে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা এন্টি হয়। মামলা নং ০৭,
এ বিষয়ে লিটন ও মিজাইয়ের সাথে যোগাযোগ করার জন্য তার বাড়িতে গেলে কাওকে পাওয়া যায়নি ।